⊃
রিপোর্টার , সমরেশ রায় ও শম্পা দাস , কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ
আজ ২৪ শে ডিসেম্বর মঙ্গলবার, ঠিক দুপুর দুটোয়, কলকাতার সায়েন্স সিটি অডিটরিয়ামে, ডক্টর সাথী নন্দী চক্রবর্তী উদ্যোগে, ইন ভাইরলমেন্ট সায়েন্টিক , ফিউচার ফর ফিউচার ফাউন্ডেশন এর পরিচালনায়, গ্রীন এনার্জি রিসাইন কিং এবং এ আই নিয়ে একটি সেমিনার করলেন।
আজকের এই আলোচনা সভা সূচনা হয় প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে এবং একটি পুস্তিকারও শুভ সূচনা করেন,
এরপর অতিথীদের উত্তরীয় ব্যাচ পড়িয়ে এবং স্মারক দিয়ে সম্মানিত করেন।
মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দেবাশীষ সেন, ফাউন্ডার এবং সি ই উ, আইএএস, এনবিসি। উপস্থিত ছিলেন ডঃ স্বাথী নন্দী চক্রবর্তী এনভায়রলমেন্ট সায়েন্টিস্ট এবং প্রেসিডেন্ট ফিউচার ফর ফিউচার ফাউন্ডেশন ও অর্গানাইজার।
প্রফেসর কমল সরকার যাদবপুর ইউনিভার্সিটি,, ডিরেক্টর সন্দীপ সেনগুপ্ত আই এস ও এ এইচ, এম ডি সুদীপ্ত মুখার্জী টেক্সম্যাকো, প্রেসিডেন্ট সঞ্জীব সিনহা ইন্ডিয়া পাওয়ার, প্রফেসর বিনয় চৌধুরী আই আই এস ডব্লিউ বি এম। তমাল মুখার্জি এ আই স্পেশালিস্ট এবং ডিএস, অজয় মিত্তাল কনসালটেন্ট সুইচ অন, সুমন্ত সরকার ডিরেক্টর লিথুয়াম পিলস, ডক্টর অমিত কুমার দাস আই ই এম কনসালটেন্সি সার্ভিস, সুচন্দ্রা সেনগুপ্ত মাইক্রোসফট, ডক্টর সোহিনী ভট্টাচারিয়া রাইস ইউনিভার্সিটি ইউএসএ। ছাড়া উপস্থিত ছিলেন অন্যান্য অতিথিবৃন্দ।
এই সমস্ত আলোচনা সভাটি পরিকল্পনা ও পরিচালনা করেন শ্রী দেবাশীষ সেন আইএএস এবং প্রতিষ্ঠাতা সি ই ও , এন বি এস, এবং পরিবেশ বিজ্ঞানী সাথী নন্দী চক্রবর্তী।
আজকে বেশ কয়েকটি মূল বিষয় নিয়েই এই সেমিনার, বিশ্ব উষ্ণায়ন ও কার্বন নিবারণ হ্রাস করতে কিভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার এবং এআই ভবিষ্যতের রূপায়ণকে ত্বরান্বিত করতে কিভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ,এই বিষয় কে মাথায় রেখে ফিউচার ফর নেচার ফাউন্ডেশন এবং নিউ বেঙ্গল কনসালটেন্সি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কমল সরকারের উপস্থিতিতে গ্রীন এনার্জির ভবিষ্যতের বার্তা নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন করলেন।
এ বছরেই প্রথম কলকাতায় সবুজ শক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিসত্তা ব্যবহার করে আরো উন্নত প্রযুক্তি আনা যায়, সেই নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক মানের আলোচনা করতে সেমিনারে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অধ্যাপক ও আন্তর্জাতিক স্তরের ব্যক্তিরা উপস্থিত হন, এবং একশোরও বেশি কলকাতার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ছাত্রীরা সেমিনারে উপস্থিত থাকেন।
তাহারা জানান,সবুজ শক্তি উৎপাদন বায়ুমন্ডলে বিষাক্ত গ্রীন হাউস গ্যাস করে না, গ্রীন এনার্জি সাধারণত renewable energy souroes থেকেই আসে বলে জানান, renewable energy বলতে, বাতাসের শক্তি, সূর্যের শক্তি, জৈব শক্তি, হাইড্রো ইলেক্ট্রিক শক্তি, ভূতাত্বিক শক্তি, এবং মহাসাগরের শক্তি এই গুলিকেই বোঝানো হয়।
কি ভাই বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং চাহিদার ভারসাম্য বোঝায় রেখে শক্তি বন্টনকে আরো বরো করে, অপ্রয়োজনীয় শক্তি কমায়, পরিবেশবান্ধব শহর গঠনের সাথে সাথে তার পরিবহন ব্যবহার উন্নতির সহায়তা করে।
সর্বোপরি আজকের আলোচনা সভায়, সবুজ শক্তি তার প্রয়োগ এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনা সংক্রান্ত বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হয়, এই আলোচনা সভার প্রধান উদ্দেশ্য হল, সমাজকে পরিবেশবান্ধব সবুজ শক্তি সম্পর্কে সচেতন করা একই সঙ্গে হিউম্যান রিসোর্স হিসাবে তারা পরবর্তীতে কিভাবে বিন জব করার সুযোগ পেতে পারেন সেই সম্পর্কিত বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন সেমিনারে।। বিভিন্ন সবুজায়নে বর্জ্য পদার্থকে কিভাবে ব্যবহার করছেন এটিও আজকে সম্মুখে তুলে ধরেন, শুধু তাই নয় সারা বিশ্বে সবুজায়ন নষ্ট হয়ে পড়ছে, গাছ কেটে নষ্ট করে ফেলছে, তাহার ফলে , অনেক কিছুর অভাব ঘটছে, তাই আন্তর্জাতিক স্তরে কিভাবে সবুজায়নকে কাজে লাগিয়ে এই গ্রীন এনার্জি রিসাইক্লিং সৃষ্টি করার লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছি।