1. admin@dainiksangbadpatradigital.com : admin : HM Faruk
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০৯ পূর্বাহ্ন
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিঃ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচারঃ তথ্য মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।  বিশেষ সতর্কীকরণ - "দৈনিক সংবাদপত্র ডিজিটাল " পত্রিকায় প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। ★★দৈনিক সংবাদপত্র ডিজিটাল অনলাইন পত্রিকায় তরুণ ও প্রযুক্তিগত জ্ঞানী আগ্রহী সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে...★ শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম সম্মান /স্নাতক পাস। এক বছরের অভিজ্ঞতা বাধ্যতামূলক। অভিজ্ঞদের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল যোগ্য। বেতন / ভাতা আলোচনা সাপেক্ষ্য। ★★ সিভি ইমেইল করতে টার্চ করুন
শিরোনামঃ
কলকাতা থেকে দেড়শো কিলোমিটার দূরে, শ্রী শ্রী রাধা মাধব মন্দিরে মানত শোধ করলেন – বাহাদুর পরিবার। তানোরে ভেঁকু দালালদের দৌরাত্ম্য জনজীবন অতিষ্ঠ   রাজশাহীর মোহনপুর বিএনপির সম্মেলন সভাপতি মুন,সম্পাদক মাহাবুর যশোরের অভয়নগর উপজেলায় বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদে কমিটি গঠিত আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে রাবি অধ্যাপককে সাময়িক অব্যাহতি সিরাজগঞ্জে আর্মি ক্যাম্পে ভুয়া ডিজিএফআই সদস্য পরিচয়ে তদবির করতে এসে সেনা সদস্যদের কাছে আটক শেখ হাসিনা প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে জনগণের উপর প্রতিশোধ নিতে দেশকে শ্মশানে পরিণত করে গেছে-হাসান মাহমুদ টুকু ভাঙ্গায় অজ্ঞাত মামলা ডাকাতি মূল রহস্য উদঘাটন সহ ৭ ডাকাত আটক ৪টি পিকআপ উদ্ধার কালিয়াকৈরে চাঁদাবাজির দ্বন্দ্বে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত -১ জন নগরকান্দা বিট কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভায় অনুষ্ঠিত !

টপ প্রতিটি পাতা বিজ্ঞাপন

স্বামী’র হত্যার বিচার চান স্ত্রী

দৈনিক সংবাদপত্র ডিজিটাল ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৭ ৯বার পঠিত

 

গাইবান্ধা প্রতিনিধি:

গাইবান্ধা সদর উপজেলার ফলিয়া গ্রামে গত ১১ ডিসেম্বর জহুরুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।কিন্তু মৃত্যু কয়েক দিন পর তার স্ত্রী থানা অভিযোগ দায়ের করেন তার স্বামীকে অমানবিক নির্যাতন করার কারণে লজ্জায় আত্মহত্যা করেন।

অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, গত ১১ ডিসেম্বর জহুরুল ইসলামের ভাতিজা ছেলে বায়েজিদ টাকা চুরি করলে হাতেনাতে ধরে ভাতিজা সুমন এর কাছে নিয়ে যান বিচার চাইতে, কিন্তু বিচার না করে তার ভাতিজা ও ভাতিজা বউ উল্টে তাকে এলোপাতাড়ি মারধর ও নানা ধরনের গালিগালাজ করতে থাকে।ভাতিজা নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে নিজ ঘরে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হন জহুরুল ইসলাম।

এরপর তার স্ত্রী তনুজা আফরিন তমা স্বামী মৃত্যু সাথে জড়িত কয়েকজনকে আসামি করে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।আসামীরা হলেন মো সুমন মিয়া পিতা জায়েদ আলী,মোছা বিপাশা বেগম স্বামী সুমন মিয়া সহ অজ্ঞাত কয়েকজন।যদিও ঘটনার দিনের প্রধান আসামি সুমন কে গ্রেফতার করে সদর থানা পুলিশ।

নিহতের স্ত্রী তনুজা আফরিন তমা বলেন,আমার অভাবের সংসার এর কারণে গার্মেন্টস এর চাকুরী করতে ঢাকায় আসি।কিন্তু ঢাকা আসার কয়েক দিন পরে শুনতে পারি আমার স্বামীকে সুমন ও তার স্ত্রী মারধর করে।সেই লজ্জা সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করেন। যদি তারা আমার স্বামীকে মারধর না করতো তাহলে আমার স্বামী আত্মহত্যা করতো না।এজন্য আমার স্বামীর হত্যার বিচার চাই।

Facebook Comments Box

আইন বিষয়ে সহায়তাঃ ০১৭০৩-৮৭১৭৫৭

এই ক্যাটাগরির আরও খবর

অগ্রীম ভর্তি চলছে…..

ফেসবুকে আমাদের পড়ুন ও শেয়ার করুন

error: Content is protected !!