রাবি প্রতিনিধি,
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব হল, ফ্যাকাল্টি, ইনস্টিটিউট ও ক্যাম্পাসের নৈশপ্রহরীসহ কর্মচারীদের মধ্যে শীতবস্ত্র উপহার দেওয়া হয়েছে। গতকাল রাত ১২টা থেকে শুরু করে আজ মঙ্গলবার ভোর ৪টা পর্যন্ত এই শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচি পালন করা হয়।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আব্দুল মোহাইমিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে জানান, ‘রাবি ছাত্রশিবির শীতার্ত মানুষের জন্য “শীতবস্ত্র উপহার কর্মসূচি” সম্পন্ন করেছে। কুয়াশাচ্ছন্ন রাতে বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মরতদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। মানবতার সেবা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। ভবিষ্যতেও এ উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে। সবার সহযোগিতা ও অংশগ্রহণে শীতার্ত মানুষের কষ্ট লাঘবে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
শিবিরের আরেক নেতা বলেন, ‘ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ যত অংশীজন আছেন, তাদের যেকোনো সমস্যায় আমরা পাশে থাকব, এটা শিবিরের নিয়মিত কাজ। নৈশপ্রহরী হিসেবে যারা ঠাণ্ডার মধ্যে রাত জেগে দায়িত্ব পালন করেন, শীতে তাদের কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব করার জন্য আমাদের এই ‘শীতবস্ত্র উপহার কর্মসূচি।’
এছাড়াও শীতার্ত মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাঘবে এ ধরনের মহতী উদ্যোগে অন্যান্য সংগঠন এবং সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষকে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানায় তারা।
কর্সসূচিতে শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আব্দুল মোহাইমিন, সেক্রেটারি মো. মোস্তাকুর রহমান জাহিদসহ শিবিরের অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আসাদুল্লাহ গালিব
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে ‘শীতবস্ত্র উপহার কর্মসূচি’
প্রতিনিধি, রাবি
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব হল, ফ্যাকাল্টি, ইনস্টিটিউট ও ক্যাম্পাসের নৈশপ্রহরীসহ কর্মচারীদের মধ্যে শীতবস্ত্র উপহার দেওয়া হয়েছে। গতকাল রাত ১২টা থেকে শুরু করে আজ মঙ্গলবার ভোর ৪টা পর্যন্ত এই শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচি পালন করা হয়।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আব্দুল মোহাইমিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে জানান, ‘রাবি ছাত্রশিবির শীতার্ত মানুষের জন্য “শীতবস্ত্র উপহার কর্মসূচি” সম্পন্ন করেছে। কুয়াশাচ্ছন্ন রাতে বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মরতদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। মানবতার সেবা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। ভবিষ্যতেও এ উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে। সবার সহযোগিতা ও অংশগ্রহণে শীতার্ত মানুষের কষ্ট লাঘবে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
শিবিরের আরেক নেতা বলেন, ‘ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ যত অংশীজন আছেন, তাদের যেকোনো সমস্যায় আমরা পাশে থাকব, এটা শিবিরের নিয়মিত কাজ। নৈশপ্রহরী হিসেবে যারা ঠাণ্ডার মধ্যে রাত জেগে দায়িত্ব পালন করেন, শীতে তাদের কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব করার জন্য আমাদের এই ‘শীতবস্ত্র উপহার কর্মসূচি।’
এছাড়াও শীতার্ত মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাঘবে এ ধরনের মহতী উদ্যোগে অন্যান্য সংগঠন এবং সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষকে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানায় তারা।
কর্সসূচিতে শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আব্দুল মোহাইমিন, সেক্রেটারি মো. মোস্তাকুর রহমান জাহিদসহ শিবিরের অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।