1. admin@dainiksangbadpatradigital.com : admin : HM Faruk
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২০ পূর্বাহ্ন
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিঃ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচারঃ তথ্য মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।  বিশেষ সতর্কীকরণ - "দৈনিক সংবাদপত্র ডিজিটাল " পত্রিকায় প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। ★★দৈনিক সংবাদপত্র ডিজিটাল অনলাইন পত্রিকায় তরুণ ও প্রযুক্তিগত জ্ঞানী আগ্রহী সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে...★ শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম সম্মান /স্নাতক পাস। এক বছরের অভিজ্ঞতা বাধ্যতামূলক। অভিজ্ঞদের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল যোগ্য। বেতন / ভাতা আলোচনা সাপেক্ষ্য। ★★ সিভি ইমেইল করতে টার্চ করুন
শিরোনামঃ
কলকাতা থেকে দেড়শো কিলোমিটার দূরে, শ্রী শ্রী রাধা মাধব মন্দিরে মানত শোধ করলেন – বাহাদুর পরিবার। তানোরে ভেঁকু দালালদের দৌরাত্ম্য জনজীবন অতিষ্ঠ   রাজশাহীর মোহনপুর বিএনপির সম্মেলন সভাপতি মুন,সম্পাদক মাহাবুর যশোরের অভয়নগর উপজেলায় বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদে কমিটি গঠিত আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে রাবি অধ্যাপককে সাময়িক অব্যাহতি সিরাজগঞ্জে আর্মি ক্যাম্পে ভুয়া ডিজিএফআই সদস্য পরিচয়ে তদবির করতে এসে সেনা সদস্যদের কাছে আটক শেখ হাসিনা প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে জনগণের উপর প্রতিশোধ নিতে দেশকে শ্মশানে পরিণত করে গেছে-হাসান মাহমুদ টুকু ভাঙ্গায় অজ্ঞাত মামলা ডাকাতি মূল রহস্য উদঘাটন সহ ৭ ডাকাত আটক ৪টি পিকআপ উদ্ধার কালিয়াকৈরে চাঁদাবাজির দ্বন্দ্বে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত -১ জন নগরকান্দা বিট কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভায় অনুষ্ঠিত !

টপ প্রতিটি পাতা বিজ্ঞাপন

তিন বছর ঘুরেও বিদ্যুৎ-সংযোগ পায়নি শাপলাপুরের অর্ধশতাধিক পরিবার

দৈনিক সংবাদপত্র ডিজিটাল ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৭ ৯বার পঠিত

[তাদের ঘরে কবে জ্বলবে আলো?]

মিজবাহ উদ্দীন আরজু, (মহেশখালী) ::

মাত্র তিন-চারটি খুঁটি স্থাপন করলেই তাদের ঘরগুলো বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হতো। কিন্তু দীর্ঘ তিন বছর ধরে বিদ্যুতের কার্যালয়ে ঘুরেও কোনো ফল পায়নি তারা। কবে তাদের ঘরে আলো জ্বলবে, সেটিও জানা নেই কারও। এ ঘটনা কক্সবাজার জেলার ‘সিঙ্গাপুর’ খ্যাত মহেশখালী শাপলাপুর ইউনিয়নের। এলাকায় শতভাগ বিদ্যুৎ নিশ্চিত করার সরকারী নির্দেশনা থাকলেও অর্ধশতাধিক পরিবার এখনও বিদ্যুৎ সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছে। বিদ্যুৎ না পেয়ে ভোগান্তি পোহাচ্ছে। স্থানীয়রা বিদ্যুৎ-সংযোগ পেতে গত ১৭ নভেম্বর মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিদ্যুৎ অফিসে লিখিত আবেদন করেছে। তবে বর্তমানে এলাকার বাসিন্দাদের বিদ্যুৎ নিয়ে এই ভোগান্তির মূলে রয়েছে বন বিভাগের বাঁধা। বন বিভাগ বলছে, বনের জায়গায় বিদ্যুতের খুঁটি স্থাপনের আইন নেই।

মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মীকি মারমা বলেন, ‘এতদিন বিদ্যুৎ সংযোগ না পাওয়ার বিষয়টি আমরা গুরুত্ব সহকারে দেখছি।’
লিখিত আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের সব গ্রামে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হয়েছে। তবে কায়দাবাদ উত্তর মুরংঘোনার অর্ধশতাধিক পরিবারের ঘরে এখনো বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি। বিদ্যুৎ-সংযোগ পেতে ৩ বছর ধরে উপজেলার বিদ্যুৎ কার্যালয়ে ঘুরেছে। কিন্তু বিদ্যুৎ-সংযোগ পায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দা বেলাল উদ্দিন বলেন, ‘তিন বছর আগে আমাদের আশপাশের এলাকায় বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হলেও আমরা ৫২ পরিবার পাইনি। আমরা স্থানীয় বিদ্যুৎ কার্যালয়ে বারবার যোগাযোগ করেও কোনো ফল পাচ্ছি না।’

স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুর রহিম বলেন, ‘যেখানে সংযোগ আছে, সেখান থেকে মাত্র তিন-চারটি খুঁটি হলেই আমরা ৫০ পরিবার বিদ্যুৎ-সংযোগ পেয়ে যাই। বনবিভাগের বাঁধার মুখে আমরা বিদ্যুৎ সংযোগ পাইনি।’

ওই এলাকার এসএসসি পরীক্ষার্থী নুসরাত পরীক্ষায় বসছে আগামী ২০২৫ সালের এপ্রিলে। সে বলে, ‘এই গ্রাম থেকে আমরা ৬ জন এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা দেব। বিদ্যুৎ না থাকায় আমরা ঠিকভাবে লেখাপড়া করতে পারছি না। ‘কিছুদিন পর পরীক্ষা। যদি বিদ্যুৎ না আসে, তাহলে আমরা খুব বিপদে পড়ে যাব।’ এখন আমরা মোমবাতি দিয়ে চলি।‘মোমবাতি দিয়ে কতদিন চলা যায় বলেন?

স্থানীয় আমেনা খাতুন বলেন, ‘বর্তমান ডিজিটাল যুগে আমরা কেন বিদ্যুৎ পাব না? আমরা তো এই এলাকায় শত বছর ধরে বসবাস করছি। আমরা কি এ দেশের নাগরিক না?’

শাপলাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক চৌধুরী বলেন, ‘আমার ইউনিয়নের উত্তর মুরংঘোনার ৫০ এর অধিক পরিবারে বিদ্যুৎ-সংযোগ না থাকায় তারা বিদ্যুতের আলো থেকে বঞ্চিত। তাদের সংযোগ দিতে বিদ্যুৎ কার্যালয়ে সুপারিশ করেছি।’
কক্সবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডিজিএম (মহেশখালী জোনাল অফিস) নাজমুল হাসান বলেন, ‘আমরা গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবাটা দেয়ার চেষ্টা করি। শাপলাপুর ইউনিয়নের কায়দাবাদ উত্তর মুরংঘোনা এলাকায় বনবিভাগের বাঁধার মুখে সেখানে বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপন ও সংযোগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।

জানতে চাইলে বন বিভাগের মহেশখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা এস.এম. এনামুল হক বলেন, বনের জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার নিয়ম নেই। তাই সেখানে বিদ্যুতের খুটি সংযোগ দেওয়ার অনুমতি দেয়া হয় নাই।

Facebook Comments Box

আইন বিষয়ে সহায়তাঃ ০১৭০৩-৮৭১৭৫৭

এই ক্যাটাগরির আরও খবর

অগ্রীম ভর্তি চলছে…..

ফেসবুকে আমাদের পড়ুন ও শেয়ার করুন

error: Content is protected !!