আলিফ হোসেন,তানোরঃ রাজশাহী-৩ (পবা-মাহনপুর) সংসদীয় আসনের নির্বাচনী এলাকায় বিএনপির তৃণমূলে পচ্ছন্দের শীর্ষে রয়েছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রাণ ও পুর্নবাসন বিষয়ক সহসম্পাদক এবং রাজপথের লড়াকু সৈনিক এ্যাডঃ শফিকুল হক মিলন। আগামি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মিলনকে নিয়েই ভোট করতে চাই বিএনপির তৃণমুল। এখানে বিএনপির রাজনীতিতে শফিকুল হক মিলনের কোনো বিকল্প নাই।
জানা গেছে, ইতোমধ্যে মিলনকে ঘিরে পবা-মোহনপুর বিএনপির রাজনীতিতে বইছে ঐক্যের হাওয়া একই সঙ্গে নেতা ও কর্মী-সমর্থকেরা রয়েছে ফুরফুরে মেজাজে।স্থানীয়রা জানান, মিলনকে সাম্ভব্য প্রার্থী বিবেচনা করেই বিএনপি তৃণমুলে রাজনীতি জোরদার করেছে। মিলনের আহবানে সাড়া দিয়ে তৃণমুলের নেতা এবং কর্মী-সমর্থকেরা উঠান বৈঠক,কর্মীসভার মাধ্যমে নেতাকর্মীদের চাঙা ও দলীয় কর্মকান্ড জোরদার করেছে। এদিকে রাজমাহী-৩ আসনে দীর্ঘ প্রায় দেড় দশক পর শফিকুল হক মিলনের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ বিএনপির রাজনীতিতে নাটকীয় পরিবর্তন দেখা গেছে। এতে দীর্ঘদিন পর বিএনপির রাজনীতিতে ফিরে এসেছে প্রাণচাঞ্চল্য।
অপরদিকে রাজশাহী- ৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের নির্বাচনী এলাকায় মিলনের পক্ষে বিএনপির নেতাকর্মীগণ নিয়মিত উঠান বৈঠক ও কর্মীসভা করে ব্যস্ত সময় পার করছেন। ফলে দীর্ঘদিন পর এলাকায় বিএনপি নেতা ও কর্মী-সমর্থকগণ আবারও চাঙ্গা হয়ে উঠছে। বিএনপির রাজনীতিতে এসেছে নাটকীয় পরিবর্তন। বিএনপির দলীয় শক্তি দিন দিন ক্রমেই জোরদার হছে। স্থানীয়,রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অভিমত, বিএনপির প্রার্থী হলে এখানে মিলনের বিজয় প্রায় নিশ্চিত।
স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, এ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলনকে ঘিরে বিএনপি তাদের দলীয় কার্যক্রম জোরদার করেছেন। ফলে এতদিন যে সকল নেতা ও কর্মী-সমর্থকগণ ব্যবসা-বাণিজ্যসহ বিভিন্ন কারণে নিজেদের রাজনীতি থেকে দুরে সরিয়ে রেখেছিল তাঁরা আবারো রাজনীতিতে সক্রীয় হয়েছে। তারা আবারো গা-ঝাড়া দিয়ে নবউদ্দ্যেমে দলর সকল কর্মসুচিতে অংশগ্রহণ করছেন বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে প্রায় দেড় দশক এখানে বিএনপি তেমন সফল কোনো কর্মসুচি দিতে পারেনি। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের পর শফিকুল হক মিলনের নেতৃত্বে সেই চিত্র রাতারাতি পাল্টে গেছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে মিলনের নেতৃত্বে এখানে বিএনপি পুনরায় সু-সংগঠিত হয়েছে। মিলনের নেতৃত্বে পবা-মোহনপুর বিএনপির নেতা ও কর্মী-সমর্থকগণ তাদের মধ্যে বিরাজমান অতীতের সকল ভেদাভেদ-মতপার্থক্য ভুলে ঐক্যবদ্ধ ও সু-সংগঠিত হয়েছে।এতে বিএনপির রাজনীতিতে ফিরে এসেছে ফের প্রাণচাঞ্চল্য।