1. admin@dainiksangbadpatradigital.com : admin : HM Faruk
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:১৯ পূর্বাহ্ন
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিঃ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচারঃ তথ্য মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।  বিশেষ সতর্কীকরণ - "দৈনিক সংবাদপত্র ডিজিটাল " পত্রিকায় প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। ★★দৈনিক সংবাদপত্র ডিজিটাল অনলাইন পত্রিকায় তরুণ ও প্রযুক্তিগত জ্ঞানী আগ্রহী সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে...★ শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম সম্মান /স্নাতক পাস। এক বছরের অভিজ্ঞতা বাধ্যতামূলক। অভিজ্ঞদের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল যোগ্য। বেতন / ভাতা আলোচনা সাপেক্ষ্য। ★★ সিভি ইমেইল করতে টার্চ করুন
শিরোনামঃ
কলকাতা থেকে দেড়শো কিলোমিটার দূরে, শ্রী শ্রী রাধা মাধব মন্দিরে মানত শোধ করলেন – বাহাদুর পরিবার। তানোরে ভেঁকু দালালদের দৌরাত্ম্য জনজীবন অতিষ্ঠ   রাজশাহীর মোহনপুর বিএনপির সম্মেলন সভাপতি মুন,সম্পাদক মাহাবুর যশোরের অভয়নগর উপজেলায় বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদে কমিটি গঠিত আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে রাবি অধ্যাপককে সাময়িক অব্যাহতি সিরাজগঞ্জে আর্মি ক্যাম্পে ভুয়া ডিজিএফআই সদস্য পরিচয়ে তদবির করতে এসে সেনা সদস্যদের কাছে আটক শেখ হাসিনা প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে জনগণের উপর প্রতিশোধ নিতে দেশকে শ্মশানে পরিণত করে গেছে-হাসান মাহমুদ টুকু ভাঙ্গায় অজ্ঞাত মামলা ডাকাতি মূল রহস্য উদঘাটন সহ ৭ ডাকাত আটক ৪টি পিকআপ উদ্ধার কালিয়াকৈরে চাঁদাবাজির দ্বন্দ্বে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত -১ জন নগরকান্দা বিট কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভায় অনুষ্ঠিত !

টপ প্রতিটি পাতা বিজ্ঞাপন

ভাঙ্গায় চাকরী দেওয়ার কথা বলে ৩০ লাখ টাকা আত্মসাৎ পিআইও সহকারীর এর বিরুদ্ধে।

দৈনিক সংবাদপত্র ডিজিটাল ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ২৭ ৯বার পঠিত

 

মোঃ রিপন শেখ  ভাঙ্গা(ফরিদপুর) প্রতিনিধি-

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় সরকারী চাকরী দেওয়ার কথা বলে ৩০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে পিআইও এর দুই সহকারীর এর বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভাঙ্গা পৌর এলাকার হোগলাডাঙ্গী সদরদী গ্রামের বাসিন্দা ও উপজেলা আ-লীগের সাংগঠনিক মোঃ সোবহান মুন্সির দুইজন লোকের নিকট থেকে  চাকরী জন্য ৩০ লাখ টাকা গ্রহণ করেন ভাঙ্গা উপজেলার সাবেক পিআইও কর্মকর্তা মানুস বসু তার দুই অফিস সহকারী সাদি ও রুবেল। চাকরি না দিয়ে তারা এক বছর ধরে ৩০ লাখ টাকা আত্মসাতের পায়তারা করছেন। এঘটনায় সোবহান মুন্সি বাদী হয়ে ফরিদপুর জেলা প্রশাসক বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

টাকা আত্মসাৎ কারীরা হলেন,
ভাঙ্গা উপজেলা সাবেক প্রকল্প কর্মকর্তা (পিআইও) মানুস বসু, অফিস সহকারী প্রধান শেখ সাদী ও অফিস সহকারী রুবেল। বিভিন্ন দুর্নীতির দায়ে তাদের তিনজনকে ফরিদপুরের বিভিন্ন জেলায় বদলি করা হয়েছে।

সোবহান মুন্সির লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, আমি ভাঙ্গা পিআইও অফিসে বিভিন্ন কাজে যাতায়াত করি। পিআইও কর্মকর্তা মানস বসু সহ অফিসের সকলের সাথে আমার খুবই ভালো সম্পর্ক ছিল। ২০২৩ সালে ডিসেম্বর মাসে প্রথম সপ্তাহে মানস বসু আমাকে প্রস্তাব দেয় যে, ঢাকা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় অফিস সহকারী পদে দুইজন লোক নিয়োগ দিবে। আপনার কোন চাকরী প্রার্থী থাকলে চাকরি দিয়ে দিতে পারি। আমি তাহার প্রস্তাবে রাজি হই। আমার আপন ভাতিজা ছাব্বির হোসেন মুন্সি ও ভাই এমরান মুন্সির চাকরীর জন্য ভাঙ্গা উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা মানস বসু ও তার দুই সহযোগীকে অগ্রনী ব্যাংক, ভাঙ্গা শাখা হতে চেকের মাধ্যমে সাতাশ লাখ সত্তর হাজার ও নগদ দুই লাখ ত্রিশ হাজার পরিশোধ করি ।

এর ৩/৪ মাস পর মানস বসু আমাকে জানায় ভাই ঢাকার খবর ভাল না। বেশী টাকায় অন্য লোক নিয়োগ দিয়ে দিয়েছে। ভাই চিন্তা করবেন না আপনার টাকা দ্রুত ফেরত দিয়ে দিব। এভাবে সে গত এক বছর যাবত আমার ৩০ লাখ টাকা না দিয়ে ঘুরাইতে থাকে। আমি সহ আমার ২ প্রার্থী মানবেতর জীবন যাপন করছে। এরপর চলতি বছর সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে আমি তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কুদরত-এ-খোদার নিকট ঘটনাটি খুলে বলি এবং এঘটনার বিচার দাবি করি। ব্যাংকের মাধ্যমে দেওয়া টাকার প্রমান পত্র হাজির করি(ব্যাংক স্টেটমেন্ট)। তখন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পিআইও তার সহযোগীদের সোবহান মুন্সিকে টাকা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেন। তখন পিআইও শেখ সাদীকে দিয়ে ভাঙ্গা সাউথ ইষ্ট ব্যাংকের ৩টি চেকের মাধ্যমে ৩০ লাখ টাকার চেক দেন। পরে আমি ব্যাংকে গিয়ে টাকা না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়ি।
বর্তমানে আমি টাকার জন্য বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছি।

এ ব্যাপারে ভাঙ্গা উপজেলা সাবেক প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পিআইও বর্তমানে বোয়ালমারীতে কর্মরত মানস বসু জানান, সোবহান মুন্সী সাথে আমার কোন টাকা পয়সা লেনদেন হয় নাই। তবে গত জুলাই মাসে সোবহান মুন্সি আমাকে বিষয়টি জানিয়েছিল। আমার অফিস সহকারি শেখ সাদী তার নিকট থেকে ৩০ লাখ টাকা নিয়েছে। এই বিষয় কয়েকবার আমার অফিসে ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে দরবার হয়েছে। সেখানে টাকা নেওয়ার কথা ছাদি স্বীকার করেছে এবং টাকা ফেরত দিয়ে দেবে বলে অঙ্গীকার করেছে।  এর চেয়ে আমি বেশি কিছু জানি না।

Facebook Comments Box

আইন বিষয়ে সহায়তাঃ ০১৭০৩-৮৭১৭৫৭

এই ক্যাটাগরির আরও খবর

অগ্রীম ভর্তি চলছে…..

ফেসবুকে আমাদের পড়ুন ও শেয়ার করুন

error: Content is protected !!