1. admin@dainiksangbadpatradigital.com : admin : HM Faruk
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৩২ পূর্বাহ্ন
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিঃ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচারঃ তথ্য মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।  বিশেষ সতর্কীকরণ - "দৈনিক সংবাদপত্র ডিজিটাল " পত্রিকায় প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। ★★দৈনিক সংবাদপত্র ডিজিটাল অনলাইন পত্রিকায় তরুণ ও প্রযুক্তিগত জ্ঞানী আগ্রহী সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে...★ শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম সম্মান /স্নাতক পাস। এক বছরের অভিজ্ঞতা বাধ্যতামূলক। অভিজ্ঞদের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল যোগ্য। বেতন / ভাতা আলোচনা সাপেক্ষ্য। ★★ সিভি ইমেইল করতে টার্চ করুন
শিরোনামঃ
কলকাতা থেকে দেড়শো কিলোমিটার দূরে, শ্রী শ্রী রাধা মাধব মন্দিরে মানত শোধ করলেন – বাহাদুর পরিবার। তানোরে ভেঁকু দালালদের দৌরাত্ম্য জনজীবন অতিষ্ঠ   রাজশাহীর মোহনপুর বিএনপির সম্মেলন সভাপতি মুন,সম্পাদক মাহাবুর যশোরের অভয়নগর উপজেলায় বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদে কমিটি গঠিত আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে রাবি অধ্যাপককে সাময়িক অব্যাহতি সিরাজগঞ্জে আর্মি ক্যাম্পে ভুয়া ডিজিএফআই সদস্য পরিচয়ে তদবির করতে এসে সেনা সদস্যদের কাছে আটক শেখ হাসিনা প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে জনগণের উপর প্রতিশোধ নিতে দেশকে শ্মশানে পরিণত করে গেছে-হাসান মাহমুদ টুকু ভাঙ্গায় অজ্ঞাত মামলা ডাকাতি মূল রহস্য উদঘাটন সহ ৭ ডাকাত আটক ৪টি পিকআপ উদ্ধার কালিয়াকৈরে চাঁদাবাজির দ্বন্দ্বে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত -১ জন নগরকান্দা বিট কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভায় অনুষ্ঠিত !

টপ প্রতিটি পাতা বিজ্ঞাপন

বাবার নামের চেয়ে জিয়া পরিবারের নাম বেশি নিতেন শেখ হাসিনা: বাউবি উপাচার্য

দৈনিক সংবাদপত্র ডিজিটাল ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১১ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৫৯ ৯বার পঠিত

বাবার নামের চেয়ে জিয়া পরিবারের নাম বেশি নিতেন শেখ হাসিনা: বাউবি উপাচার্য

 

রাবি প্রতিনিধি:
জিয়া একটা নাম, যার অপর নাম বাংলাদেশ। জিয়ার বাইরে বাংলাদেশের অস্তিত্ব নেই। তিনি স্বাধীনতা ঘোষণা না করলে পৃথিবীর ইতিহাসে বাংলাদেশের নাম থাকতো না। স্বাধীনতার অপর নাম শহীদ জিয়াউর রহমান। তবে গত ১৫ বছর ধরে তাকেই বেশি বিতর্কিত করেছেন আওয়ামী সরকার। বাবার নামের চেয়ে শহীদ জিয়াউর রহমানের পরিবারের নাম বেশি নিতেন শেখ হাসিনা। সকল প্রোগ্রামেই জিয়া পরিবারের নাম নিয়ে বিতর্কিত করেছেন। যাদের মধ্যে দেশপ্রেম নেই, তারাই দেশ ছেড়ে পালায়। আমরা জিয়ার সৈনিক, আমরা দেশ ছেড়ে পালাবো না।

সোমবার (১১ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টায় রাবির জিয়া পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত মহান বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ‘৭ই নভেম্বর চেতনা; সার্বভৌম ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার প্রেরণা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ বি এম ওবাইদুল ইসলাম।

এসময় তিনি আরো বলেন, জিয়া পরিবার না থাকলে বাংলাদেশের অস্তিত্ব থাকতো না। যেখানে সফলতা সেখানেই বিএনপি, যেখানে ব্যর্থতা সেখানে আওয়ামী লীগের অবস্থান। ১৪ জুলাই শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদের যা বলেছিলেন তা আল্লাহর পক্ষ থেকে গজব হয়ে আসছিল যার ফলে তাদের পতন ঘটেছে। তাদের মধ্যে দেশপ্রেম ছিলো না তাই তারা পালিয়ে গেছে। আমরা পালাবো না, বাংলাদেশ আমরাই বিনির্মাণ করবো, ইনশাআল্লাহ।

জিয়া পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. ফরিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় প্রধান আলোচকের বক্তব্য প্রফেসর জিয়া পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব ড. মো. এমতাজ হোসেন বলেন, ফ্যাসিবাদ সরকার সবসময় শহীদ জিয়াউর রহমানের নামে অপপ্রচার চালিয়েছেন। পুরো বিশ্বের কাছে শহীদ জিয়াউর রহমানকে ছোট করার চেষ্টা করেছেন শেখ হাসিনা সরকার। আমরা বিভিন্ন কারণে সেই অপপ্রচারের জবাব দিতে পারিনি।

রাবির জিয়া পরিষদের সাধারণ সম্পাদক
অধ্যাপক ড. মো. ফরিদুল ইসলাম বলেন,
৭ই নভেম্বরের সাথে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও সার্বভৌমের সাথে সম্পৃক্ততা আছে। ৭ই নভেম্বরকে অস্বীকার করা মানে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে অস্বীকার করা। বৈষম্যহীন বাংলাদেশ তৈরির জন্য ৭ই নভেম্বরের যে চেতনা সেটা প্রতিফলিত হয়েছে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফায়। আমরা এই ৩১ দফার ভিত্তিতে আগামীতে নতুন বৈষম্যহীন বাংলাদেশ তৈরি করব।

সভাপতির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহা. এনামুল হক বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে শেখ হাসিনা ছিলেন সবথেকে বড় চোর। রাতের আঁধারে ভোট চুরি করেই তিন তিনবার ক্ষমতায় ছিলেন তিনি। জিয়াউর রহমানের সৈনিকরা ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর লড়াই করে দেশকে মুক্ত করেছিল। এছাড়াও ১৯৭৫ সালে যেভাবে সিপাহী জনতা ছাত্রদল ভুমিকা রেখেছিল, সেইভাবেই ৫ আগস্টেও তারা ভুমিকা রেখেছে এবং সামনে দিনগুলোতেও দেশের স্বার্থে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা ভুমিকা পালন করবে। আমরা ফ্যাসিস্ট সরকারের রেখে যাওয়া দোসরদের সকল ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করবো, ইনশাআল্লাহ।

এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত কেন্দ্রীয় জিয়া পরিষদের সহ-সভাপতি ড. সি এম মোস্তফা। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ, ছাত্রদলের নেতাকর্মী, কর্মকর্তা-কর্মচারী সহ বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের প্রায় ৩ শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

Facebook Comments Box

আইন বিষয়ে সহায়তাঃ ০১৭০৩-৮৭১৭৫৭

এই ক্যাটাগরির আরও খবর

অগ্রীম ভর্তি চলছে…..

ফেসবুকে আমাদের পড়ুন ও শেয়ার করুন

error: Content is protected !!