ডেক্স রিপোর্টঃরাজশাহীর তানোরের প্রত্যন্ত পল্লী এলাকার সাধারণ মানুষের কাছে স্বল্প খরচে উন্নত স্বাস্থ্য সেবা পাবার বিশস্ত প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠেছে কেয়ার ডায়াগণষ্টিক সেন্টার। রাজশাহী জেলা সদর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দুরে তানোর পৌর এলাকার আমশো মোড়ে কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অবস্থান। এছাড়াও উপজেলার প্রায় ৯০ ভাগ মানুষ কৃষিজীবী জীবনধারণও সাধারণ। ফলে এসব মানুষ চাইলেও উন্নত চিকিৎসা সেবা নিতে জেলা শহরে যেতে পারে না। আবার উপজেলা সরকারী হাসপাতালেও কাঙ্খিত সেবা পায় না। তবে স্বল্প খরচে এসব মানুষের উন্নত স্বাস্খ্য সেবা প্রদানের অঙ্গীকার ও কাঙ্খিত মাণের স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে চলেছে কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার।সরকার অনুমোদিত কেয়ার ডায়াগণষ্টিক সেন্টার এখন তানোরের মানুষের স্বাস্থ্য সেবার বিশস্ত প্রতিষ্ঠান। উপজেলায় কেবল একমাত্র এখানেই প্রতি মাসে গরীব ও অসহায় মানুষদের বিনামূল্য চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়। স্বল্প খরচে উন্নত চিকিৎসা সেবা প্রদানে কেয়ার অন্যদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে।
জানা গেছে, কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নিজস্ব বিদ্যুৎ ও অক্সিজেন ব্যবস্থা, সার্বনিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও আল্ট্রসনোগ্রাফি, শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত ও আধূনিক যন্ত্রপাতি সম্মৃদ্ধ ল্যাব এবং আধূনিক যন্ত্রপাতির মাধ্যমে এক্সরেসহ বিভিন্ন রোগের পরীক্ষা-নীরিক্ষা এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের দিয়ে নির্ভুল রিপোর্ট প্রদান, দালাল ও ধুমপানমুক্ত উন্নত পরিবেশ এবং নিয়ম-শৃঙ্খলা, রোগী ও স্বজনদের সঙ্গে সুন্দর আচরণ ইত্যাদির মধ্য দিয়ে কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার সাধারণ মানুষের কাছে চিকিৎসা সেবায় আস্থা ও ভরসার নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠেছে। ফলে এথানে প্রতিনিয়ত বাড়ছে চিকিৎসা সেবা গ্রহণকারীদের সংখ্যা। আবার হাতের কাছে স্বল্প খরচে উন্নত চিকিৎসা সেবা পেয়ে এই জনপদের মানুষ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার নিয়ে খুশি। এসব সাধারণ মানুষ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের উন্নতি ও সম্মৃদ্ধি কামনা করেছেন। এবিষয়ে কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের স্বত্ত্বাধিকারী ডাঃ মিজানুর রহমান বলেন, তারা ব্যবসা নয় মানব সেবার প্রত্যয় নিয়ে কেয়ার ডায়াগনস্টিক শুরু করেছেন। তিনি বলেন, আমরা সব সময় সাধারণ মানুষকে স্বল্প খরচে উন্নত চিকিৎসা সেবা দেবার চেস্টা করি যাচ্ছি আগামি দিনেও আমাদের এই চেস্টা অব্যাহত থাকবে। তানোর উপজেলা সরকারী হাসপাতালের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চিকিৎসক বলেন, তানোরে কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্বাস্থ্য সেবায় বড় ভূমিকা রাখছে।